তিনি আরও বলেন, সরকার ট্রানজিট দেয়নি, সরাসরি করিডোর দিয়ে দিয়েছে। ভারতের ট্রেন বাংলাদেশে আসবে, এই ট্রেন মাল ট্রেনও হতে পারে। ট্রেনের মধ্যে কী থাকবে আমরা সেটা জানি না। যদি কোনো দেশ মনে করে এই মাল গাড়ির মধ্যে অস্ত্র আছে এবং তারা যদি বলে আমরা এই ট্রেনকে বাধা দেব তার মানে হচ্ছে বাংলাদেশকে আপনারা (আওয়ামী সরকার) একদিকে ভারত এবং চীনের যে সমস্যা চলছে তার জায়গা তৈরি করেছেন। ট্রানজিটের পাশাপাশি যেরকমভাবে স্যাটেলাইট সৃষ্টি করা হয়েছে আমার দেশের সমস্ত মধ্যকার গোপন তথ্য ভারতের কাছে চলে যাবে। ভারতের সাথে যে সমঝোতা স্মারক করা হয়েছে এগুলো তাড়াতাড়ি বাতিল করেন তা না হলে পরিণতি খারাপ হবে।
জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ ফোরাম’র সভাপতি মনজুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে এবং জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ ফোরাম’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা ও সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ. এম. স্বপন রানার পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জননেতা জয়নুল আবদিন ফারুক, এ্যাড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য মাওলানা শাহ নেছারুল হক, আনোয়ার হোসেন বুলু, ওলামা দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আলমগীর হোসেন, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ইসমাঈল হোসেন সিরাজী, কুয়েত বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. কাজী মঞ্জুরুল আলম, সাবেক ছাত্রনেতা ইসমাঈল তালুকদার খোকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ ফোরামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ—সভাপতি শামসুজ্জোহা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জেসমিন জুঁই, সহ—সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিক, রাজিব আহমেদ, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন মানিক, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক নুরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া, ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।